জামালপুর মেলান্দহ উপজেলার মুরগি  মেরে ফেলা কে কেন্দ্র করে  ৩ জন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
জানাযায় -১১ জুলাই /২২ বিকেলে মেলান্দহ উপজেলা ঝাউগড়া ইউনিয়নের সামান ইন্দ্রবাড়ি গ্রামের রহিমের মুরগি, একই গ্রামের  সাইরদ্দিনের ধানের বীজ তলায় গেলে কথা কাটাকাটি মধ্যে দিয়ে দস্তা -দস্তি হয়। মুহুরতেই দস্তা-দস্তির খবর পেয়ে বাড়ি থেকে লাঠিশুঠা কোদাল,শাবুল নিয়ে আতা নাইম,সজিব,অবিকুল,লুকমান গং রা এলোপাথারি ভাবে রহিম,  রহিমের স্ত্রী জুলেখা ও ছেলে জুয়েলকে বিভিন্ন স্থানে   আঘাত করে। অবস্থা বেগতিক দেখে এলাকার  সোহেল মেম্বার  , ইউনিয়নের সারারণ সম্পাদক, সাবেক মেম্বার আবুল কাশোম অন্যান্য জনরা এসে আহতদের উদ্বার করে  জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।
জুলেখা ও জুয়েলকে জামালপুর জেনারেল হনসপাতালে চিকিৎসাধীন রেখে আ: রহিমের অবস্থা শোচনীয় দেখে চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে রেফার্ড করেন।  রহিমের সারা শরিরে প্রায়  ৭০টি শেলাই দেওয়া হয়েছে বলে জানান রহিমের পরিবারের লোকজন ও স্বজনরা। তবে রহিম ও তার পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ – রহিমের ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তির২৪ ঘন্টার মধ্যে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালের ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ( এমএসএসএস) মিজানের মারফত ৫০/৬০ হাজার টাকা  বিনিময়ে হাসপাতালের বেড থেকে নামিয়ে রিলিস করে দেয়া হয়েছে। এমএলএসএস মিজানের বাড়ি এই এলাকায় হওয়া এর রকম অনেক দুই নম্বরি কাজের নজির রেখেছে। একজন এমএলএসএস এর চাকুরি করে ময়মনসিংহ শহরে জায়গা ক্রয়,৯ টা চাকুরি দান,বাড়িতে অনেক বড় একটি ছাদ ওয়ালা ভবন,মেয়ের বিয়েতে প্রায় ৮ হাজার মানুষকে দাওয়াত করে খাওয়ান এসবের অর্থ একজন এমএলএসএস পায় কোথায় থেকে?  এই এমএলএসএসের মাধ্যমে বিবাধীরা বেপরোয়া হয়ে চলাফেরা করছে। আহত রহিমের পরিবারের মানবেতর জীবন যাপন করছে। এলাকাবাসী রহিমের উপর পীষাসি আক্রমন, অত্যাচারের  ন্যায় বিচারের দাবি জানিয়েছেন। রহিমে পরিবারের সদস্যারা জানান- মামলার প্রস্তুতি চলছে। রোগি নিয়ে বিপাকে ও নানা আতঙ্কে আছি।সবার সু বিচার কামনা করছি।